এ সিরিজের ত্রয়োদশ খণ্ডের নাম ‘দ্বীনী মাদরাসা উলামা ও তলাবা : ফযীলত ও মর্যাদা, দায়িত্ব ও কর্তব্য’; এ খণ্ডের উল্লেখযোগ্য শিরোনাম হলো, কুরআন মাজীদ শিক্ষাদানের গুরুত্ব, দ্বীনী মাদরাসাসমূহ দ্বীন রক্ষার দুর্গ, দ্বীনী মাদরাসার নেসাব ও শিক্ষাব্যবস্থা, ‘উলামায়ে কিরামের চিন্তা করার এখনই সময়, মাদরাসা কর্তৃপক্ষের খেদমতে : দ্বীনী মাদরাসার জন্য কয়েকটি প্রস্তাবনা, মোল্লা ও দ্বীনী মাদরাসা, ‘উলামায়ে কিরামের দায়িত ও কর্তব্য ‘ইলম ও ‘উলামার ফযীলত, আধুনিক অর্থনৈতিক লেনদেন : ‘আলেম সমাজের দায়িত্ব, ‘উলামায়ে কিরামের আদব ও সম্মান, দু’টি ধারা : কিতাবুল্লাহ ও রিজালুল্লাহ, সময়ের দাবি, গবেষণা না অপব্যাখ্যা, ইসলামের নূতন ব্যাখ্যা, ‘উলামা ও পোপতন্ত্র, হাদীসশাস্ত্র ও ‘উলামায়ে হাদীস, ‘ইলম অনুযায়ী আমল করুন, চাই দ্বীনের তীব্র অনুসন্ধিৎসা, দ্বীন শেখা ও শেখানোর পদ্ধতি, দরস ও তাদরীসের সাথে আমলের ইসলাহ, মহিলাদের দ্বীন-শিক্ষা প্রসঙ্গ, বুখারী শরীফের সর্বশেষ হাদীসের দরস, ইসলামী শরী‘আতে হাদীসের গুরুত্ব ও মর্যাদা, ‘উলামায়ে কিরাম এবং দ্বীনের অনুসরণ, দারুল-‘উলূম দেওবন্দ এক আদর্শ দ্বীনী শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান, ‘হাসাদ’ ও তার প্রতিকার, অহংকার ও তার প্রতিকার, ইত্যাদি।
দ্বীনী মাদরাসা হলো দ্বীনের দুর্গ। উলামায়ে কেরাম ও তলাবায়ে ইযাম সেই দুর্গের সেনাপতি ও সৈনিক। আর তাদের মাধ্যমেই আল্লাহ পাকের দ্বীনের প্রচার-প্রসার ও হেফাযত যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। সুতরাং যতদিন পর্যন্ত দ্বীনী মাদরাসা, উলামায়ে কেরাম ও তলাবায়ে ইযামের এ পবিত্র জামাআত পৃথিবীতে থাকবে, পৃথিবীও ততদিন টিকে থাকবে। সুতরাং গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টি সম্পর্কে সম্যক অবগতিলাভের জন্য এই গ্রন্থ পাঠ করা সকল মুমিনের জন্য জরুরি।