হোটেল ডায়মন্ড ড্রপ-এর অ্যাপে· রেস্টুরেন্টে বন্দি হলো আহমদ মুসা। ‘মতু’ শব্দ থেকে মতুতুংগা অ্যাটল দ্বীপের সন্ধান পেল সে। এর অভ্যন্তরেই ব্যাক সান সিন্ডিকেট-এর হেড কোয়ার্টার। সুরক্ষিত ভয়ংকর সে দুর্গে আহমদ মুসাকে প্রবেশ করতে হবে সম্পূর্ণ একা। কিন্তু কীভাবে? ক্লোন ষড়যন্ত্র- বিজ্ঞানের এক ভয়ংকর অপব্যবহার। বছরের পর বছর ধরে চলা এ ষড়যন্ত্র ধরা পড়ল এক নারীর চোখে। মৃত্যুর পূর্ব মুহূর্তে সেই নারী তার ডায়েরি তুলে দেয় আহমদ মুসার হাতে। কী করবে আহমদ মুসা? একটা ক্ষীণ সন্দেহ সামনে রেখে অ্যারেন্ডসি যাত্রা। উন্মুক্ত হবে কি ভয়াবহ ক্লোন ষড়যন্ত্র? আহমদ মুসা যখন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে, সেই সময় খবর এলো আমেরিকায় তার পরিবারের ওপর ভয়াবহ বিপদ। পুরোনো শত্রুরা একজোট হয়েছে তার স্ত্রী-সন্তানকে গিনিপিগ বানিয়ে কঠিন প্রতিশোধ নেওয়ার। আহমদ মুসা ছুটল ওয়াশিংটনে। সামনে এলো নতুন এক ষড়যন্ত্র? সন্ত্রাসী ‘এইচ থ্রি’-র কবল থেকে মুক্তি পেয়েছে আহমদ মুসা। এই মুক্তিটাই আবার সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে তার এবং আমেরিকান সরকারের জন্য। আহমদ মুসা সব গোপন তথ্য আমেরিকান সরকারকে জানিয়ে দিলে আমেরিকা অ্যাকশনে আসবে এই ভয়ে ‘এইচ থ্রি’ আমেরিকার ওপর ভয়ংকর গোপন অস্ত্র প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। এ যেন মরার ওপর খাড়ার ঘা। …এরপর আমেরিকার ওপর তিন দিনের আল্টিমেটামের মাত্র কয়েক ঘণ্টা বাকি। শ্বাসরুদ্ধকর অবস্থা। কী করবে আহমদ মুসা?