নারীরা হল মায়ের জাতি। একজন আদর্শ মা আদর্শ জাতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। একজন সন্তান জন্মলাভের পর থেকে মাতৃক্রোড়ে বসবাস করতে থাকে। তখন থেকেই শুরু হয়ে যায় সন্তানের শিক্ষা দীক্ষা। মাতৃক্রোড়ে থাকাবস্থাতেই শিশু শিখতে থাকে।
স্বভাবতই শিশুরা মায়ের অনুকরণ করে। যে নারী যত বেশি সম্ভ্রান্ত এবং উত্তম আখলাকের অধিকারী থাকে সে নারী ততবেশি তার সন্তানদেরকে আখলাক ও চরিত্রের শিক্ষা দান করে। ফলে আদর্শ নারীর সন্তান স্বাভাবিকভাবেই আদর্শ সন্তান হয়ে থাকে। ইসলাম মানবতার ধর্ম, সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের ধর্ম। ইসলাম ধর্মে সকলেই সমান। ইসলাম নারীকে দিয়েছে তার আসল মর্যাদা, সর্বোচ্চ মর্যাদা। যে মর্যাদা ইসলামের পূর্বে কোনো জাতি গোষ্ঠি কিংবা ধর্ম ও মতবাদ দিতে পারেনি। সোনালী যুগের মায়েরা ছিলেন আদর্শবান নারী। তারা সন্তানদেরকে আদর্শ সন্তান হিসেবে গড়ে তুলতেন। তাদেরকে শ্রেষ্ঠ আলেম ও সৈনিকে পরিণত করতেন।
কিন্তু বড় আফসোসের বিষয় হল, উম্মতের মায়েরা আজ সেসব বীর সেনানী ও শ্রেষ্ঠ আলেমদের প্রস্তুত করতে পারছে না। উম্মাহর প্রয়োজন আজ সেসব মায়েদের; যারা নিজেদের সন্তানকে ওয়াকফ করে দেবে লিওয়াজহিল্লাহ। সেই সব মায়েদের জাগিয়ে দিতে, তাদের কর্ণকুহরে রাসুলের মূল্যবান বাণীগুলোকে গেঁথে দিতে আমার এ ছোট্র প্রয়াস।
Title | যে নারী উত্তম নারী |
Author | আবদুল আজিজ বিন আবদুল্লাহ আল-মুকবিল, আবু বিলাল সাইয়িদ মুবারক মিসরি |
অনুবাদক | মুহিব্বুল্লাহ খন্দকার |
Publisher | আয়ান প্রকাশন |
Publication Year | 1st Published, 2022 |
Number of Pages | 128 |
Quality | হার্ডকভার |
Language | বাংলা |
Country | বাংলাদেশ |
Need an account? Register Now