এ সিরিজের দশম খণ্ডের নাম ‘দৈনন্দিন কাজে প্রিয় নবীর ﷺ প্রিয় দুআ ও আমল’; এ খণ্ডের উল্লেখযোগ্য শিরোনাম হলো, মাসনূন দুআসমূহ, প্রত্যেক কাজের শুরুতে বিসমিল্লাহ, সালাতুল হাজত : সকল পেরেশানীর চিকিৎসা, ইস্তিখারার সুন্নতসম্মত পদ্ধতি, পরামর্শ : একটি কল্যাণকর আমল, নিদ্রা হতে জাগ্রত হয়ে পাঠ করার মাসনূন দুআ, বায়তুলখালায় (বাথরুমে) প্রবেশের দুআ ও বায়তুলখালা (বাথরুম) হতে বের হওয়ার দুআ, ওযূ : জাহেরী ও বাতেনী পবিত্রতার মাধ্যম, ওযূর মাসনূন দুআ, ওযূতে প্রত্যেক অঙ্গ ধৌত করার সময়ে ভিন্ন ভিন্ন দুআ, ওযূর পরের দুআ, ফজরের নামাযে যাওয়ার দুআ, মসজিদে প্রবেশের দুআ, মসজিদ হতে বের হওয়ার দুআ, সূর্য উদয়কালের দুআ, সকালে পাঠ করার দুআসমূহ, সকালের আরেকটি দুআ, ঘর হতে বের হওয়ার দুআ এবং বাজারে যাওয়ার দুআ, ঘরে প্রবেশের দুআ, খাবার সামনে আসলে যে দুআ পাঠ করতে হয়, খাওয়ার পূর্বের ও পরের দুআ, সফরের বিভিন্ন দুআ, জানাযার আদব, হাঁচি দেওয়ার আদব, বিপদের সময়ে পাঠ করার দুআ, সুস্থতার জন্য দুআ করা সুন্নত, ঘুমানোর পূর্বেকার দুআ ও যিকর ইত্যাদি।
দুআ মূলত মুমিনের হাতিয়ার। যে মুমিন দুআর হাতিয়ারে সর্বদা সুসজ্জিত থাকে সে নফস ও শয়তানের ধোঁকা থেকে খুব সহজেই আত্মরক্ষা করে আল্লাহ পাকের নৈকট্য অর্জন করতে পারে। সুতরাং প্রতিটি মুমিনেরই উচিত দৈনন্দিন কাজে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শেখানো দুআ ও আমল-এর অনুসরণ অনুকরণ করে আল্লাহ পাকের নৈকট্য অর্জন করা।